নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও মীর জাফরের সম্পর্কে বিস্তারিত
মীর জাফর সিরাজউদ্দৌলার অধীনে বাঙালি সেনাবাহিনীর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু পলাশীর যুদ্ধের সময় তার সাথে বিশ্বাসঘাতকরা করেন সে কখনোই ভাবেনি তার সাথে বিশ্বাসঘাত করবে।
এবং ১৭৫৭ সালের ব্রিটিশ বিজয়ের পর মসনদে আরোহন করেন কেননা মীর জাফর ১৭৬০ সাল পর্যন্ত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাজ থেকে সামরিক সহায়তা পান। এবং তিনি ব্রিটিশদের বিভিন্ন দাবি পূরণ করতে ব্যর্থ হয়ে থাকেন।
পেজ সূচিপএঃ নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও মীর জাফরের সম্পর্কে বিস্তারিত সংক্রান্ত সবকিছু
- নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও মীর জাফরের সম্পর্কে বিস্তারিত
- নবাব সিরাজউদ্দৌলা কতজন স্ত্রী ছিলেন
- নবাব সিরাজউদ্দৌলা একজন বাঙালি কিভাবে
- নবাব সিরাজউদ্দৌলার যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল
- নবাব সিরাজউদ্দৌলা কোথায় বন্দী হয়
- পলাশীর যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়
- নবাব সিরাজউদ্দৌলার হত্যাকারীর নাম কি
- নবাব সিরাজউদ্দৌলা মৃত্যু হয়েছিল কিভাবে
- নবাব সিরাজউদ্দৌলার ইতিহাস
- লেখক এর শেষ মন্তব্য
নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও মীর জাফরের সম্পর্কে বিস্তারিত
নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও মীর জাফরের সম্পর্কে বিস্তারিত গুলো আপনি না জানেন তাহলে জানুন। মীরজাফর সিরাজউদ্দৌলার অধীনে বাঙালি সেনাবাহিনীর কামান্ডোর হিসেবে দায়িত্ব কিন্তু পালন করেন। সে একজন ভালো মানুষ ছিলেন। তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেন এবং ১৯৫৭ সালের ব্রিটিশ বিজয়ের পর বসুন্ধরা আরোহন করেন।
আরো পড়ুনঃ জাফরানের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত
নবাব সিরাজউদ্দৌলা ১৭৫৬ সালের এপ্রিল মাসের ২৩ বছর বয়সে বাংলা নবাব হিসেবে তার
মাথাসহ আলীবদি খানের উত্তরসূরি হন। কেননা নবাব সেনাবাহিনীর কামান্ডার মীর জাফর
দ্বারা বিশ্বাসঘাতকা করে। সিরাজ ২৩ জুন ১৭৫৭ সালের পলাশীর যুদ্ধে হেরে যান পূর্ব
ভারতের বাহিনী রবার কায়েবের অধীনে কোম্পানি আক্রমণ করে এবং বাংলার প্রশাসন
কোম্পানির হাতে চলে যায়।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও মীর জাফরের সম্পর্কে বিস্তারিত আমরা অনেকেই জানি মির্জা মোহাম্মদ নবাব সিরাজউদ্দৌলা সুতরাং ৩৩ ১৭৩৩-২ জুলাই ১৭৫৭ সাধারণত সিরাজউদ্দৌলা নামে পরিচিত। নবাব সিরাজউদ্দৌলা একজন রাষ্ট্রের আলো। নবাব সিরাজউদ্দৌলা কে ছিলেন বিশেষ করে তাদের জন্যই আজকের এই আটটি কেলটি শেষ পর্যন্ত আমাদেরকেই থাকুন।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা কতজন স্ত্রী ছিলেন
নবাব সিরাজউদ্দৌলা কতজন স্ত্রী ছিলেন তার স্ত্রী ছিলেন তিন জন নবাব সিরাজউদ্দৌলার স্ত্রী ধীরে ধীরে সিরাজ এবং লুফুন্নেছা সম্পর্কে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকে। এবং তারা একে অপরের প্রেমে পড়ে যান অতঃপর তাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়। এবং সিরাজ তার নতুন নাম রাখেন লুৎফুন্নিসা বেগম সংক্ষেপে লুৎফা।
অনেকে জানেন না যদিও তখন না তার বেগম বেগম জায়েবুন্নেসা এবং উমদাতুন্নেছা বেগম নামের আরো দুইটি স্ত্রী ছিল কিন্তু সবচাইতে প্রিয়তম স্ত্রী ছিলেন লুৎফুন্নিসা। কেননা জন্ম জন্মসূত্রে লুৎফুন্নিসা ছিল একজন হিন্দু নারী যার নাম ছিল রাজকুনোয়ারি। কেননা প্রথমত সে সিরাজউদ্দৌলার নানীজান বেগম শরিফুন্নেসার পরিচারিকা হিসাবে দায়িত্ব পালন করতে।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা কতজন স্ত্রী ছিলেন তার স্ত্রী ছিলেন তিনজন কিন্তু সে তার প্রথম স্ত্রী কে খুব ভালোবাসতো তার প্রথম স্ত্রী তাকেও খুব ভালো বাসতো দুই স্ত্রীর থেকে তার প্রথম স্ত্রী ছিল অনেকটাই আলাদা এবং খুব ভালো একজন মানুষ অনেক বেশি থাকে ভালোবেসে রাখত প্রথম স্ত্রী তার যত্নের কোন ত্রুটি রাখত না এতটাই ভাল ছিলেন তার প্রথম স্ত্রী।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা একজন বাঙালি কিভাবে
নবাব সিরাজউদ্দৌলা একজন বাঙালি কিভাবে কেননা বাংলাদেশের শেষ নবাব সিরাজুদুল্লাহ বাঙালি ছিলেন না ওদের জাতীয় পরিচয় ছিল পাসি ব্রিটিশ তোর মত শিরার সেরা সেরা বাংলাদেশের মাটিতে বিদেশি শাসক ছিল একটাই ব্রিটিশ লুটপাট করে বাংলা তথা ভারতের সম্পদ বৃটিেলে নিয়ে যেত আর বাংলা তথা ভারতের অন্যান্য বাদশাহ।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা একজন বাঙালি কিভাবে তিনি কিন্তু বাঙালি নন তার ভাষা ফার্সি কিন্তু তাই বলে আমরা পরাধীন ছিলাম না যেমন বাংলার এক সাঁওতাল সন্তান যদি রাজা হন বাংলা কে স্বাধীনতা হারাবে সিরাজের জন্ম বেড়ে ওঠা বাংলার মাটিতে বাংলা বাতাসে তার দ্বিতীয় কোন দেশ ছিল না সেদিকে দিয়ে তিনি বাংলার সন্তান আছে।
তিনি কিন্তু বাংলাদেশের শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলা বাঙালি ছিলেন না ওদের জাতীয় পরিচয় ছিল ফার্সি ব্রিটিশ দেওয়ার মতো সেরা বাংলাদেশের মাটিতে বিদেশি শাসক ছিলেন পার্থক্য ছিল একটাই। বাঙালি পরাজয় নয় সিরাজউদ্দৌলার মাতৃভাষা ছিল ফার্সি। তাইতো নবাব সিরাজউদ্দৌলা নিয়ে আপনাদের ভুল আছে তা হলো নবাব সিরাজউদ্দৌলা একজন বাঙালি ছিল।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল
নবাব সিরাজউদ্দৌলা যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল। যদি উপরের বিষয়গুলো পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন নবাব সিরাজউদ্দৌলার যুদ্ধে পরাজয় হওয়ার বেশ কিছু কারণ ছিল। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো নবাবের বিরুদ্ধে ঘষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। তাই তিনি যুদ্ধ পরাজিত হয়েছিলেন।
বাংলার ইতিহাস থেকে আমরা জানতে পারি যে নবাব সিরাজউদ্দৌলার যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার
প্রধান কারণ তার বিরুদ্ধে ঘোসের যন্ত্র করা। নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি
এবং অন্যান্য ব্যক্তিরা তার বিরুদ্ধে ঘোষের যন্ত্র করে। এছাড়া, তার ইংরেজিতে
বাহিনীদের সাথে যুক্ত ছিলেন যেন নবাবকে পরাজিত করা যায়। এতটাই তাকে পরাজিত করার
জন্য উঠেপড়ে লেগেছিল।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল এছাড়া যুদ্ধের সময় নবাব সিরাজউদ্দৌলা যখন ইংরেজি বাহিনীদের সাথে অল্প কিছু শূন্য নিয়ে লড়াই করেছিল তখন দূর থেকে দাঁড়িয়ে মীরজাফরসহ বেশ কিছু সৈন্য যুদ্ধ দেখছিল। তারা কেউ নবাব সিরাজুদুল্লাহকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেননি এতটাই তাদের মনে শয়তানি বুদ্ধি ছিল। সৈন্য না থাকার কারণে ইংরেজদের বিরুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা কোথায় বন্দী হয়
নবাব সিরাজউদ্দৌলা কোথায় বন্দী হয় বিষয়টি অনেকের কাছে অজানা যেহেতু এটি বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসে আমাদের সকলের বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা নেওয়া উচিত। বাংলা বিহার এবং উড়িষ্যার শেষ স্বাধীন নবাব ছিলেন তিনি ইংরেজ বাহিনীদের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন। এবং তাকে হত্যা করা হয়েছিল।
নবাব সিরাজউদ্দৌলার মহানন্দা নদী আর হচ্ছিলেন কিন্তু হঠাৎ করে জোয়ার ভাটা চলে
আসার কারণে পানি কমে যায় যার ফলে তিনি নদীতে আটকে যান। এর পরে নবাব নৌকা থেকে
নেমে তার পরিবারের জন্য খাবার সংগ্রহ করেন। এবং একটি মসজিদের পাশে বাজারে যান
অনেকেই বলে থাকে যে একজন ফকির নবাব কে দেখে চিনে ফেলেন এবং এ পূর্বে এ ফকির
নবাব।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা এর শাস্তির কারণে তার এক কান কেটে ফেলা হয়েছিল যার ফলে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ফকির নবাবের খবর মির্জাপুর এর সব বাহিনীর কাছে জানিয়ে দেন মুর্শিদাবাদের নিয়ে যান নবাব বন্দী হওয়ার সময় তার সঙ্গে ছিলেন তার তৃতীয় স্ত্রী লুৎফুন্নিসা বেগম এবং আরো ছিলেন চার বছরের বয়সী কন্যা জহুরা।
পলাশীর যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়
পলাশীর যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয় নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের কারণ আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। কিন্তু নবাব সিরাজউদ্দৌলা কোন যুদ্ধে পরাজয় হয় কত সালে যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ বিষয়ের সম্পর্কে আমাদের জানা দরকার যেহেতু আমাদের জানা নেই বাংলা বিহার এবং উড়িষ্যার শেষ স্বাধীন নবাব ছিলেন সিরাজউদ্দৌলা। তিনি ক্ষমতা থাকার অবস্থায় নবাবের রাজ্য দখল করতে আসেন।
ফলে তিনি সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করেন ইংরেজিতে বাহিনীদের সাথে নবাবের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল পলাশী নামক অঞ্চলের পাশে তাই এই যুদ্ধকে পলাশী যুদ্ধ বলা হয়ে ছিল। এই এলাকাটি কৃষ্ণনগর। থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ছিল। পলাশীর যুদ্ধ ২৩ শে জুন ১৭৫৭ সালের সংঘটিত হয়েছিল। সেই যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হয়েছিলেন কারণ নবাবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র করা হয়।
নবাব সিরাজউদ্দৌলার হত্যাকারীর নাম কি
নবাব সিরাজউদ্দৌলার হত্যাকারীর নাম কি নবাব সিরাজুদুল্লাহর হত্যাকারীর নাম আমরা কমবেশি সকলেই কিন্তু জানি বিশেষ করে আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তেন। তাহলে আশা করি এ বিষয়টি সম্পর্কে অজানা থাকার কোন কথা নয়। পলাশীর যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পর নবাব সিরাজুদুল্লাহকে কে কারাগারে বন্দী করা হয়। এবং তাই বন্দি অবস্থায় তাকে হত্যা করা হয়েছিল।
আরো পড়ুনঃ চালের পানি দিয়ে রূপচর্চা
নবাব সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে যে ঘষড়যন্ত্রকারীরা মীরজাফর এবং এর আগে তার পুত্র
মিলন মোহাম্মদী বেয়ে নামে একজন ব্যক্তিকে নবাবকে হত্যা করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
কারা কারা থাকা অবস্থায় এই ব্যক্তির ছুরির আঘাতে নবাব সিরাজুদুল্লাহকে
নির্মাণভাবে হত্যা করেছিলেন। আশা করি বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার
হত্যাকারীর নাম জানতে পেরেছে আপনারা।
নবাব সিরাজউদ্দৌলার মৃত্যু হয়েছিল কিভাবে
নবাব সিরাজুদৌল্লার মৃত্যু হয়েছিল কিভাবে পরাজয়ের কারণে জানতে পেরেছি এখন
আমাদের নবাব সিরাজউদ্দৌলার মৃত্যু হয়েছিল কিভাবে এই বিষয়টি জেনে রাখতে হবে।
অনেক সময় বিভিন্ন জায়গায় সাধারণ জ্ঞান হিসেবে আমাদের এই প্রশ্নগুলো করা হয়ে
থাকে। এগুলো একজন বাঙালি হিসেবে আমাদের অবশ্যই জেনে রাখা দরকার।
যখন নবাব সিরাজুদুল্লাহ যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিলেন তখন তিনি তার রাজধানী ছেড়ে চলে
গেছিলেন স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে এ অবস্থায় নবাবকে ধরার জন্য মীরজাফর এবং তার
কিছু সৈন্যবাহিনী পাঠায়। পরবর্তীতে একটি বাজারে কিছু লোক নবাব কে দেখতে পেয়ে
মীরজাফরের সৈন্যবাহিনীকে খবর দিয়ে ফেলেন। এ খবর পেয়ে মীরজাফর বাহিনী নবাব কে
আটকে দেয়।
মুর্শিদাবাদের নিয়ে এসে নবাব তার স্ত্রী এবং চার বছরের পূর্ণ সন্তানকে কারাগারে
প্রেরণ করা হয় এই কারাগারে নবাব সিরাজুদুল্লাহকে হত্যা করা হয়েছিল। মীরজাফর এর
আদেশে এবং তার সন্তান মিরন হায়রে বান্দির বাচ্চা এর নির্দেশে মোহাম্মদী বেগ নামে
একজন ঘাতক ছুড়ি আঘাতে নির্মমভাবে সিরাজুদুল্লাহকে হত্যা করেছিলেন। আশা করি জানতে
পেরেছেন কিভাবে নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করা হয়েছিল।
নবাব সিরাজউদ্দৌলার ইতিহাস
নবাব সিরাজউদ্দৌলার ইতিহাস নবাব মির্জা মোহাম্মদ সিরাজুদুল ফার্সি ১৭৩৩ ২ জুলাই
১৭৫৭ ছিলেন বাংলা বিহার উড়িষ্যার শেষে স্বাধীন নবাব তিনি ১৯৫৬ থেকে ১৭৫৭ সাল
পর্যন্ত রাজত্ব করেছিলেন। তার রাজত্বের সমাপ্তির পর বাংলা এবং পরবর্তীতে প্রায়
সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশের উপর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের সূচনা হয়।
- বাংলা বিহার ওড়িশার নবাব নাজিম রাজত্ব নয় এপ্রিল ১৭৫৬ ২৩ জুন ১৭৫৭
- পূর্বসূরী আলীবর্দী খান
- উত্তরসূরি মীরজাফর
- জন্ম মির্জা মোহাম্মদ সিরাজউদ্দৌলা ১৭৩৩ মুর্শিদাবাদ সুবাহ বাংলা
- মৃত্যু ২ জুলাই ১৭৫৭ বয়স ২৩-২৪
- সমাধি খোশবাগ মুর্শিদাবাদ পশ্চিমবঙ্গ ভারত২৪ মুর্শিদাবাদ কোম্পানি রাজ
- দাম্পত্য সঙ্গী লুৎফুন্নিসা বেগম জেবুন্নেসা বেগম উমদাতুন্নেসা বেগম
- বংশধর উম্মে জোহরা কুদসিয়া বেগম
লেখক এর শেষ মন্তব্য
নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও মীর জাফরের সম্পর্কে বিস্তারিত সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এছাড়াও নবাব সিরাজউদ্দৌলার আরও বেশ কিছু অজানা তথ্য ছিল এগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে। আপনি যদি বাংলা শেষ স্বাধীন নবাব সম্পর্কে ধারণা রাখেন তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে করবেন আশা করি। মনোযোগ সহকারে পড়লে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
এতক্ষণে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ যদি আপনি এই ধরনের
গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে চান। তাহলে আমাদের পারফেক্ট ফলো করতে পারেন।
কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করি যা আপনার
ইতিহাসের সম্পর্ক জানতেও সহযোগিতা করবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url